সমুদ্র বোলতা বা সি-ওয়স্প হলো সমুদ্রের সর্বাপেক্ষা মারাত্দক এবং বিপজ্জনক প্রাণী। এটি চিরনেঙ্ ফ্লেকারি নামক এক ধরনের জেলি ফিশ বিশেষ। এদের সরু শুঁড়ের সামান্য ধর্ষণ লাগলেই যেকোনো প্রাণী পাঁচ মিনিটের মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। এদের টেনট্যাকল বা শুঁড়গুলোর গায়ে হাজার হাজার অতি সূক্ষ্ম সুচের মতো কোষ থাকে। এগুলো সামান্য স্পর্শেই শিকারের গায়ে শালের মত মারাত্দক বিষ ঢেলে দেয়। উত্তর অস্ট্রেলিয়ার কাফাকাফি সমুদ্রে প্রচুর চিরনেঙ্ ফ্লেকারির দেখা মেলে। আটলান্টিক সমুদ্র উপকূলে এ জাতীয় অসংখ্য জেলি ফিশ দেখতে পাওয়া যায়। এরা ঘণ্টাকৃতির বর্ণহীন জীব। এদের শরীর প্রায় ৭০ শতাংশ জলে পূর্ণ। খুব ভালোভাবে লক্ষ্য করলে সমুদ্রতীরে এবং খাড়ির অল্প জলে এদের ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। এদের শুঁড়ে ৭ লক্ষ ৫০ হাজারের মতো সুচাকৃতি কোষ থাকে। এগুলোর সাহায্যে এরা শিকারের দেহে বিষ প্রবেশ করিয়ে দেয়। এগুলো তাদের খাদ্য সংগ্রহে এবং আত্দরক্ষার কাজে সাহায্য করে।
সমুদ্র বোলতা
সমুদ্র বোলতা বা সি-ওয়স্প হলো সমুদ্রের সর্বাপেক্ষা মারাত্দক এবং বিপজ্জনক প্রাণী। এটি চিরনেঙ্ ফ্লেকারি নামক এক ধরনের জেলি ফিশ বিশেষ। এদের সরু শুঁড়ের সামান্য ধর্ষণ লাগলেই যেকোনো প্রাণী পাঁচ মিনিটের মধ্যেই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। এদের টেনট্যাকল বা শুঁড়গুলোর গায়ে হাজার হাজার অতি সূক্ষ্ম সুচের মতো কোষ থাকে। এগুলো সামান্য স্পর্শেই শিকারের গায়ে শালের মত মারাত্দক বিষ ঢেলে দেয়। উত্তর অস্ট্রেলিয়ার কাফাকাফি সমুদ্রে প্রচুর চিরনেঙ্ ফ্লেকারির দেখা মেলে। আটলান্টিক সমুদ্র উপকূলে এ জাতীয় অসংখ্য জেলি ফিশ দেখতে পাওয়া যায়। এরা ঘণ্টাকৃতির বর্ণহীন জীব। এদের শরীর প্রায় ৭০ শতাংশ জলে পূর্ণ। খুব ভালোভাবে লক্ষ্য করলে সমুদ্রতীরে এবং খাড়ির অল্প জলে এদের ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। এদের শুঁড়ে ৭ লক্ষ ৫০ হাজারের মতো সুচাকৃতি কোষ থাকে। এগুলোর সাহায্যে এরা শিকারের দেহে বিষ প্রবেশ করিয়ে দেয়। এগুলো তাদের খাদ্য সংগ্রহে এবং আত্দরক্ষার কাজে সাহায্য করে।
Posted by
রেজওয়ান
—
Tuesday, May 4, 2010
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
Belum ada komentar untuk "সমুদ্র বোলতা"
Tambahkan komentar anda :