ইলিশ মাছ সাধারণত সমুদ্রের উপকুলীয় জলে থাকে। এবার এর বিচরণ ক্ষেত্রটি দেখে নিইঃ
ইলিশের আরেকটি যাত ভাই রয়েছে যাকে দেখে এক ঝলকেই ইলিশ থেকে আলাদা করা সম্ভব না। এর বৈজ্ঞানিক নাম Tenualosa toli যা আমাদের দেশে কাজী ইলিশ বা চন্দন ইলিশ নামে পরিচিত। এর সাথে ইলিশের স্বভাব ও আকারে কোন পার্থক্য না থাকলেও এরা ইলিশের চাইতে কিছু বড় আকারে খাবার খায়। এদের বিচররণক্ষেত্রটিও দেখে নিই।
ইলিশের দুই ভাইয়েরই বিচরণক্ষেত্র আমাদের সাগর উপকূল। এরা সাগর জলে থাকলেও নদীতে আসে ডিম ছাড়তে। এরা স্রোতের বিপরীতে সাঁতার কাটতে কাটতে ডিম ছাড়ে। এর ডিক মানে কিন্তু একটা ডিম না। একসাথে থাকে প্রায় ১০-১৫ লক্ষ ডিম।
এদের সর্বোচ্চ দৈর্ঘ্য ৬০ সেমি এবং সর্বোচ্চ ২ বছর বাঁচে। সর্বোচ্চ ভর প্রায় ২৫০০ গ্রাম। ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৭১ কিমি বেগে সাঁতার কাটতে পারে। এবং ডিম পাড়ার জন্য ১২০০ কিমি সাঁতার কাটতেও রাজি। ইলিশ মাছ একসঙ্গে ১৫ লাখ ডিম পাড়ে।
রূপালি বর্ণের ইলিশ ও কাজী ইলিশ এর পার্থক্য না বললেই চলে এবং জীবন-চক্রের কিছু পর্যায়ে পার্থক্য থাকেই না। এবার কিছু ছবি দেখে নিই।
লেখার স্বত্তঃ দেবা
ইলেশের ছবির স্বত্ত্বঃ রেজওয়ান
Belum ada komentar untuk "ইলিশ"
Tambahkan komentar anda :