শুশুকের শরীরের দুই পাশের বড় পাখনা ও নমনীয় ঘাড়ের জন্য এরা সহজে চলাচল করতে পারে। অনেক সময় দেখা যায়, এরা কাত হয়ে সাঁতার কাটে। বড় পাখনার সাহায্যে এরা নদীর তলদেশ ছুঁয়ে পথ নির্ধারণ করে। এরা কিন্তু মোটেই সমাজবদ্ধ নয়। সাধারণত একাই থাকে। তবে অনেক সময় নদীর বাঁকে ও মোহনায় ছোট ছোট দলে দেখা যায়।৭০এর দশকের পর থেকে ব্যাপক জনসঙ্খ্যা বৃদ্ধি পরিবেশ দুষন এবং অতিমাত্রায় মাছ শিকারের ফলে আশঙ্কাজনক ভাবে এই প্রানীটার সংখ্যা কমে গেছে।
সুসুক শুশুক,শিশু,শিশুক, শুশু, হুপ মাছ, গাঙ্গেয় ডলফিন অথবা গাঙ্গেজ ডলফিন নামেও পরিচিত আর দ্বীপদী নাম Platanista gangetica.৭০এর দশকের পর থেকে ব্যাপক জনসঙ্খ্যা বৃদ্ধি পরিবেশ দুষন এবং অতিমাত্রায় মাছ শিকারের ফলে আশঙ্কাজনক ভাবে এই প্রানীটার সংখ্যা কমে গেছে।আরেকদল বিজ্ঞানীর ধারনা পানিতে কট কট জাতিয় শব্দ করে এরা পানির মধ্যেই একধরনের কম্পন করে। ১জোরা ফিন থাকে এবং এরা একধরনের গন্ধ জাতীয় তেল নিঃস্বরন করে মাছদের আকর্ষন করে এবং শিকার করে। বাংলাদেশের অনেক জায়গার লোকেরা এই মাছ শিকারের লোভে শুশুক হত্যা করে এই তেল সংগ্রহ করে। স্ত্রী শুশুক আকৃতিতে বড় (এভারেজে 2.4-2.6m) এবং পুরুষ শুশুক 2-2.2m হয়ে থাকে। শুশুক সারাবছর ব্রিড করে এবং স্ত্রী শুশুক ১১ মাস গর্ভ ধারন করে ।
খুব ভালো লাগলো শিশুক এর গল্পটা পড়ে. আগে এতটা জানা ছিল না শিশুক সম্পর্কে..... ধন্যবাদ
ReplyDeleteশুশুক একটু আগে দেকলাম ।
ReplyDelete